বিএনপিকে ভয় পায় বলেই সরকার একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে : এমপি মোশারফ হোসেন

এম এ মতিন, কাহালু (বগুড়া) প্রতিনিধি :

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সর্ম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মো. মোশারফ হোসেন বলেন, বিএনপিকে ভয় পায় বলেই আওয়ামীলীগ সরকার একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র প্রতিষ্ঠাতা ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলার জন্য সরকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তার নামে গড়ে উঠা বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন, তার বীর উত্তম খেতাব বাতিল এবং তার কবরাস্থান সরানোর গভীর ষড়যন্ত্র করছে। বিদ্যালয়ে তার নাম পরিবর্তন, তার বীর উত্তম খেতাব বাতিল এবং তার কবরাস্থান সরিয়ে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের হৃদয় থেকে তার নাম মুছে ফেলা যাবে না। সামনে দিনে বিএনপির জন্য সুখবর আছে, এইজন্য তৃণমুল পর্যায় হতে বিএনপিকে আরও সু-সংগঠিত করতে হবে।

বুধবার বিকেলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র ৪৩ তম প্রতিষ্ঠাতা বার্ষিকী উপলক্ষে বগুড়ার কাহালু চারমাথাস্থ ডাঃ কোহিনুর কমিউনিটি সেন্টারে উপজেলা ও পৌর বিএনপির যৌথ উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন কাহালু উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ও বীরকেদার ইউপি চেয়ারম্যান ছেলিম উদ্দিন।

কাহালু উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মো. নেছার উদ্দিনের সঞ্চালনায় উক্ত আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা ও কাহালু পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মো. আব্দুল মান্নান, পৌর বিএনপির আহবায়ক ও পৌর কাউন্সিলর দেলোয়ার হোসেন বাদল, যুগ্ম আহবায়ক ফেরদৌস আলম, বিএনপিনেতা কাজী আব্দুর রশিদ, ফরিদুর রহমান ফরিদ, আনিছার রহমান আনিছ, হুমায়ন কবির খোকা, অধ্যক্ষ রফিকুল ইসলাম, তোফাজ্জল হোসেন আজাদ, প্রভাষক হাফিজার রহমান বাবু, ফরিদ উদ্দিন ফকির, আব্দুল হান্নান, আব্দুল মান্নান, আলহাজ্ব আজিজার রহমান বাবলু, আলহাজ্ব আব্দুল করিম, জিল্লুর রহমান মিন্টু, মনসুর রহমান, ইব্রাহীম আলী, আব্দুস সামাদ মন্ডল, মকবুল হোসেন, আব্দুর রশিদ, আলহাজ্ব আব্দুল মান্নান তালুকদার পুটু, আলমগীর আলম কামাল,

আলহাজ্ব সৈয়দ খিজির হায়াত মুসা, আবু তালেব সাকি, ইদ্রিস আলী, সবুর খান, মাকছুদুর রহমান মুঞ্জু, মোহাম্মাদ আলী ভূইয়া, সাইফুল ইসলাম, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক জিল্লুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল মোমিন, পৌর যুবদলের আহবায়ক পারভেজ আলম, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক খোকন খান, যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মাদ আলী সুমন, উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক প্রভাষক মো. শাহাবুদ্দিন,

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ তালুকদার, সদস্য সচিব ফাহিম আহম্মেদ সুমন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শামীম আহম্মেদ, উপজেলা শ্রমিকদলের সভাপতি আব্দুল মান্নান, সাধারণ সম্পাদক আশরাফুজ্জামান বিপ্লব, পৌর স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক আজিজুল হাকীম, সদস্য সচিব মোস্তাকিন রহমান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু জর আল গেফারী, যুগ্ম আহবায়ক নাজমুস শাহাদত নয়ন, পৌর কৃষকদলের আহবায়ক রফিকুল ইসলাম, সদস্য সচিব সামছুল হক, পৌর শ্রমিক দলের সভাপতি জিল্লুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, যুবদলনেতা শাহিনুর ইসলাম, মিলন সরদার, সাব্বির আহম্মেদ, আল আমিন, সাইফুল ইসলাম,

বগুড়া জেলা ছাত্রদলের অন্যতম সদস্য রাকিব ইমতিয়াজ শাওন, ছাত্রদলনেতা রাকিব, হাবিব, মুরাদ হাসান, মোস্তফা আমীর রেজওয়ান স্বাধীন, মুরাদ আহম্মেদ মধু সহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবকদল সহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ। আলোচনা সভা শেষে এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।