অনুসন্ধানবার্তা ডেস্ক :
স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের জামিন আবেদন খারিজ করেছেন আদালত।
বুধবার (১৮ আগস্ট) দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালতে শুনানি শেষে এ আদেশ দেওয়া হয়।
বাবুল আক্তারের পক্ষে আদালতে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইফতেখার সাইমুম চৌধুরী। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মো. ফখরুদ্দিন চৌধুরী।
এর আগে, গত ১০ ই আগস্ট মহানগর হাকিম মো. শফি উদ্দিন জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে বাবুল আক্তারকে কারাগারে রাখার আদেশ দেন।
জানাগেছে, ২০১৬ সালে পাঁচলাইশ থানার জিইসি মোড়ে প্রকাশ্যে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় মিতুকে।
হত্যাকাণ্ডের পরে বাবুল আক্তার নিজেই বাদি হয়ে পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।
এরপর গত ১২ মে মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে বাবুল আক্তারকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
মামলার বাকি সাত আসামি হলেন মো. কামরুল ইসলাম শিকদার মুসা, এহতেশামুল হক প্রকাশ হানিফুল হক প্রকাশ ভোলাইয়া, মো. মোতালেব মিয়া ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. খাইরুল ইসলাম কালু, মো. সাইদুল ইসলাম সিকদার সাক্কু এবং শাহজাহান মিয়া।
মামলার পর বাবুল আক্তারকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এরপর আদালতে হাজির করে রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে জবানবন্দি দেননি বাবুল আক্তার। তাকে বর্তমানে ফেনী জেলা কারাগারে রাখা হয়েছে।
 দুপুরে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালতে শুনানি শেষে এ আদেশ দেওয়া হয়। বাবুল আক্তারের পক্ষে আদালতে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইফতেখার সাইমুম চৌধুরী। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মো. ফখরুদ্দিন চৌধুরী।এর আগে, গত ১০ ই আগস্ট মহানগর হাকিম মো. শফি উদ্দিন জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে বাবুল আক্তারকে কারাগারে রাখার আদেশ দেন। জানাগেছে, ২০১৬ সালে পাঁচলাইশ থানার জিইসি মোড়ে প্রকাশ্যে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় মিতুকে। হত্যাকাণ্ডের পরে বাবুল আক্তার নিজেই বাদি হয়ে পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।এরপর গত ১২ মে মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে বাবুল আক্তারকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।){kind=link}